লঞ্চের আগুনে : মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক !

লঞ্চের আগুনে : মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক !

লঞ্চের আগুনে : মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৯, নিখোঁজ অর্ধশতাধিক !

ঢাকা-বরগুনা নৌরুটে বরগুনাগামী ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ছেড়ে আসা লঞ্চ অভিযান-১০-এর ইঞ্জিনরুম থেকে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৯ জনে। শুক্রবার বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।তবে এখন অর্ধশতাধিক নিখােজ রয়েছেন। এ রিপাের্ট লেখা পর্যন্ত নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ সময় ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, এ পর্যন্ত ৩৯ জনের লাশ পাওয়া গেছে। দগ্ধ অবস্থায় ৭০ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আরো অনেক নিখোঁজ রয়েছেন। আমাদের পাঁচটি ইউনিট উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। পুরাে লঞ্চটি পুড়ে গেছে।ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চের ইঞ্জিন থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। লঞ্চের কেরানি গােবিন্দসাহা জানান, এ লঞ্চে সাত শতাধিক যাত্রী থাকলেও আগুনে ১০০ থেকে ১৩০ জন দগ্ধ হয়েছেন। দর্থকত বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এর সঠিক সংখ্যা প্রায় শতাধিক হবেন।

নিখোঁজ রয়েছে অর্ধশতাধিক এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা ঝালকাঠি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ধ্রুববানীকে জানান, রাত ৩টার দিকে ঝালকাঠি সদরের ধানসিড়ি ইউনিয়নের গাবখান চ্যানেলে এমভি অভিযানের ইঞ্জিন রুমে আগুন লাগে। দ্রুতই তা পুরাে লঞ্চে ছড়িয়ে পড়লে প্রাণে বাঁচাতে অনেকেই নদীতে ঝাপ দেন। লঞ্চটি ঢাকা থেকে বরগুনা যাচিইল।

আরও পড়ুনঃ  ফায়ার সার্ভিস শুধু জলন্ত বাড়িঘরের আগুন নিভানোর জন্যে যায়না।খোকা মিয়া

প্রত্যক্ষদর্শী জানান, লঞ্চে শিশু, বুড়াে, নারীসহ ৫০০-এর বেশি যাত্রী ছিল।খবর পাওয়ার পরপরই উদ্ধার কাজ শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও স্থানীয়রা। তবে, কুয়াশায় উদ্ধার কাজ অনেকটাই বেগ পেতে হচ্ছে। এদিকে আহত ৭০ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল থেকে অনেক জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানাে হয়েছে।

জানা যায়, লঞ্চের দোতলা ও তিনতলায় কেবিনের প্রবেশপথ লঞ্চ যাত্রা শুরুর পরপরই বন্ধ করে দেয়া হয়। নিচের যাত্রীরা নদীতে লাফিয়ে পড়ে প্রাণ বাঁচালেও কেবিনের যাত্রীরা বের হতে পারেননি। অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে। ঝালকাঠি বরিশাল থেকে ১৬টি অগ্নিনির্বাপক গাড়ি ছুটে আসে। তবে সকাল ৯টা পর্যন্ত লঞ্চে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে।ঢাকা-বরগুনা নৌরুটে বরগুনাগামী ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ছেড়ে আসা লঞ্চ অভিযান-১০-এর ইঞ্জিনরুম থেকে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৯ জনে।।

শুক্রবার বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তবে এখন অর্ধশতাধিক নিখােজ রয়েছেন। এ রিপাের্ট লেখা পর্যন্ত নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ সময় ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, এ পর্যন্ত ৩৯ জনের লাশ পাওয়া গেছে। দগ্ধ অবস্থায় ৭০ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আরাে অনেক নিখোঁজ রয়েছেন। আমাদের পাঁচটি ইউনিট উত্সারকাজ চালাচ্ছে। পরাে লঞ্চটি পড়ে গেছে।ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চের ইঞ্জিন থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।

লঞ্চের কেরানি গােবিন্দসাহা জানান, এ লঞ্চে সাত শতাধিক যাত্রী থাকলেও আগুনে ১০০ থেকে ১৩০ জন দগ্ধ হয়েছেন। দকৃত বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এর সঠিক সংখ্যা প্রায় শতাধিক হবেন। নিখোঁজ রয়েছে অর্ধশতাধিক। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা ঝালকাঠি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ধ্রুববানীকে জানান, রাত ৩টার দিকে ঝালকাঠি সদরের বনসড়ি ইউনিয়নের গাবখান চ্যানেলে এমভি অভিযানের ইঞ্জিন রুমে আগুন লাগে। দ্রুতই তা পুরাে লঞ্চে ছড়িয়ে পড়লে প্রাণে বাঁচাতে অনেকেই নদীতে ঝাপ দেন। লঞ্চটি ঢাকা থেকে বরন থাইল।

প্রত্যক্ষদর্শী জানান, লঞ্চে শিশু, বুড়ো, নারীসহ ৫০০-এর বেশি যাত্রী হিল।খবর পাওয়ার পরপরই উঞ্জার কাজ শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ ও স্থানীয়রা। তবে, কুয়াশায় উদ্ধার কাজে অনেকটাই বেগ পেতে হচ্ছে। এদিকে আহত ৭০ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল থেকে অনেক জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানাে হয়েছে। জানা যায়, লঞ্চের দোতলা ও তিনতলায় কেবিনের প্রবেশপথ লঞ্চ যাত্রা শুরুর পরপরই বন্ধ করে দেয়া হয়। নিচের যাত্রীরা নদীতে লাফিয়ে পড়ে প্রাণ বাঁচালেও কেবিনের যাত্রীরা বের হতে পারেননি। অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে ঝালকাঠি বরিশাল থেকে ১৬টি অগ্নিনির্বাপক গাড়ি ছুটে আসে। তবে সকাল ৯টা পর্যন্ত লঞ্চে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে।

আপনার মতামত জানান

শেয়ার করুনঃ

খুজুন




সর্বাধিক পঠিত

© ২০২০ | নিউজ ইবিডি ২৪ কর্তৃক সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত 
Design BY NewsTheme